স্থানীয় ভাবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জান্নাত আরা ঝরনার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কামারগ্রাম-কুলধর গ্রামে। তার পিতার নাম ওয়ালিয়ার রহমান। তিনি একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা।
মামুনুল হকের দাবি মতে, সঙ্গে থাকা ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী। তার নাম আমেনা তৈয়াবা। ইসলামি শরীয়ত মোতাবেক ওই নারীকে তিনি বিয়ে করেছেন। তবে ওই নারী নিজেকে জান্নাত আরা জান্নাত বলে পরিচয় দেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও গণমাধ্যমে প্রচারের পর জান্নাত আরা ঝরনার দ্বিতীয় বিয়ের কথা তার গ্রামের বাড়ি আলফাডাঙ্গায় ছড়িয়ে পড়ে, শুরু হয় তোলপাড়।কিন্তু তার যে আরেক বিয়ে হয়েছে তা কেহ জানেনা।
কামারগ্রামের বাসিন্দা ও আলফাডাঙ্গা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক আমাদের আলফাডাঙ্গা পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সেকেন্দার আলম জানান, এ ঘটনা প্রচারের পর অনেকেই জানার জন্য মোবাইলফোনে কল করেছেন। জান্নাত আরা নাম হলেও, আমাদের এলাকায় সে ঝরনা নামে পরিচিত। তার বিয়ে হয়েছে খুলনায়।তার দুটি ছেলেও আছে।তার য়ে আরেক বিয়ে হয়েছে তা কেহ জানেনা।আজকে শুনলাম মাত্র।
উল্লেখ্য, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর মহাসচিব মামুনুল হক শনিবার (৩ মার্চ) এক নারীকে নিয়ে সোনারগাঁওয়ের রয়্যাল রিসোর্টের ৫০১ নম্বর কক্ষে ওঠেন। মামুনুল হক দাবি করেন, সঙ্গে থাকা ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী। তার নাম আমেনা তইয়িবা। যদিও ওই নারী নিজেকে জান্নাত আরা জান্নাত বলে পরিচয় দেন।