বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তিঃ
আমাদের সিলেট দর্পণ  ২৪ পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে , আমাদেরকে আপনাদের পরামর্শ ও মতামত দিতে পারেন news@sylhetdorpon.com এই ই-মেইলে ।
মর্গে রাখা নারীদের ধর্ষণ ; সেই মুন্নার দায় স্বীকার

মর্গে রাখা নারীদের ধর্ষণ ; সেই মুন্নার দায় স্বীকার

দর্পণ ডেস্ক : মর্গে রাখা না’রীদের ধ’র্ষ’ণের অ’ভিযোগে দায়ের করা পৃথক দুই মা’ম’লায় গ্রে’প্তা’র মুন্না ভগতের আ’দা’লতে দায় স্বীকার করে জবানব’ন্দি দিয়েছেন।শনিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূইয়ার আ’দা’লত তার জবানব’ন্দি রেকর্ড করেন। রোববার সংশ্লিষ্ট আ’দা’লতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মক’র্তা (জিআরও) এএসআই ফারুক হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে রি’মা’ন্ড শেষে আ’সা’মি মুন্নাকে আ’দা’লতে হাজির করা হয়। এসময় আ’সা’মি মুন্না স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানব’ন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় মা’ম’লার ত’দ’ন্তকারী কর্মক’র্তা তার জবানব’ন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। এরপর আ’দা’লত ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানব’ন্দি রেকর্ড করেন। তারপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এদিকে গত ২৫ জানুয়ারি আ’সা’মি মুন্না ভগতকে আ’দা’লতে হাজির করা হয়। এরপর মা’ম’লার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ত’দ’ন্তের স্বার্থে এবং প্রকৃত র’হ’স্য উদঘাটন ও ধ’র্ষ’ণের ঘটনায় মূল হোতাকে শনাক্ত করার জন্য মা’ম’লার ত’দ’ন্তকারী কর্মক’র্তা তেজগাঁও থা’নার এসআই মোহাম্ম’দ শাহরিয়ার আলম পৃথক দুই মা’ম’লায় আ’সা’মি মুন্নার সাত দিন করে মোট ১৪ দিনের রি’মা’ন্ড চেয়ে আবেদন করেন। এরপর আ’দা’লত শুনানি শেষে দুই মা’ম’লায় দুই দিন করে মোট চার দিনের রি’মা’ন্ড মঞ্জুর করেন।

গত ১০ ডিসেম্বর তেজগাঁও থা’নার এসআই মো. আল আমিন বাদী হয়ে একটি মা’ম’লা করেন। এরপর গত ২৫ ডিসেম্বর তেজগাঁও থা’নার এসআই সনজিৎ কুমা’র ঘোষ বাদী মুন্নার বি’রু’দ্ধে আরেকটি মা’ম’লা করেন।
এর আগে গত ২০ নভেম্বর সিআইডির করা মা’ম’লায় আ’সা’মি মুন্না আ’দা’লতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানব’ন্দি দেন। এদিন মুন্না স্বেচ্ছায় জবানব’ন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় মা’ম’লার ত’দ’ন্ত কর্মক’র্তা আ’সা’মির জবানব’ন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম মো. মামুনুর রশিদের আ’দা’লত ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার জবানব’ন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ১৯ নভেম্বর সিআইডির ইন্সপেক্টর জেহাদ হোসেন বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থা’নায় মা’ম’লা’টি দায়ের করেন।মা’ম’লার সূত্রে জানা যায়, মুন্না ভগত সোহরাওয়ার্দী হাসপাতা’লের ম’র্গে ডোম জতন কুমা’র লালের সহযোগী হিসেবে কাজ করতো। দুই-তিন বছর ধরে সে ম’র্গে থাকা মৃ’ত না’রীদের ধ’র্ষ’ণ করে আসছিল।এ রকম একটি অ’ভিযোগ পেয়ে মুন্নার বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে সিআইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মুন্নাকে গ্রে’প্তা’র করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুন্না মৃ’ত না’রীদের ধ’র্ষ’ণের কথা স্বীকার করে।

নিউজটি শেয়ার করুন আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায়..

© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ সিলেট দর্পণ ।